লোড হচ্ছে...

সর্বশেষ

নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইয়ের প্রথম অধ্যায় (উন্নতর জীবনধারা) থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

নবম দশম শ্রেণীর সাধারণ বিজ্ঞান বইয়ের খাদ্য ও পুষ্টি অংশ থেকে নির্বাচিত তথ্যসমূহ দেওয়া হলো।

১. খাদ্য উপাদান হলো- ৬টি।

২. শক্তি উৎপাদক খাদ্য বলা হয়- স্নেহ ও শর্করাকে।

৩. পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিকে দৈনিক শর্করা খাদ্য গ্রহণ করতে হয়- নূন্যতম ৩০০ গ্রাম।

৪. কোষে নিউক্লিক এসিড গঠনে অংশ নেয়- রাইবোজ।

৫. প্রতি গ্রাম শর্করা জারণে শক্তি উৎপন্ন হয়- ৪.১ কিলোক্যালরি।

৬. দেহে পরিপোষক খাদ্য হলো- শর্করা, আমিষ ও স্নেহ পদার্থ।

৭. আমিষে নাইট্রোজেন থাকে- ১৬%।

৮. আমিষ গঠনের একক- অ্যামাইনো এসিড।

৯. গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিন প্রোটিন খাওয়া উচিত- ২-৩ গ্রাম।

১০. মানুষের শরীরে অ্যামাইনো এসিড থাকে- ২০ ধরনের।

১১. কোষের গঠন এবং কার্যাবলি নিয়ন্ত্রিত হয়- প্রোটিনের সাহায্যে।

১২. স্নেহপদার্থের অভাবজনিত রোগ- একজিমা।

১৩. তৈল- অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড।

১৪. চর্বি- সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড।

১৫. সর্বাধিক তাপ ও শক্তি উৎপন্ন করে- স্নেহ পদার্থ।

১৬. স্নেহ পদার্থের উপাদান- ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল।

১৭. বিপাক ক্রিয়ার উৎসেচকের সাথে কো-এনজাইম হিসেবে কাজ করে- ভিটামিন।

১৮. রাতকানা রোগ হয়- ভিটামিন এ এর অভাবে।

১৯. ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস- ডিমের কুসুম।

২০. মানুষ ও প্রাণিদের বন্ধ্যত্ব দূর করে- ভিটামিন ই।

২১. মানবদেহে ভিটামিন ই হলো- এন্টি-অক্সিডেন্ট।

২২. স্কার্ভি রোগ হয়- ভিটামিন সি এর অভাবে।

২৩. ভিটামিন সি থাকে- টাটকা শাকসবজি ও টাটকা ফলে।

২৪. মানবদেহে পানি আছে- ৬০-৭০%।

২৫. বাড়ন্ত শিশুর দৈনিক ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন ৫০০-৬০০ গ্রাম।

২৬. দেহের তাপ নিয়ন্ত্রক - পানি।

২৭. একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক পানি পান করা উচিত - ২-৩ লিটার।

২৮. রক্তশূন্যতা দেখা দেয় - হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে।

২৯. মানুষের দেহের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় - ২০-২৪ বছর পর্যন্ত।

৩০. মানবদেহে চর্বির পরিমান নির্দেশক - Body Mass Index (BMI) বা Quetelet Index.

৩১. শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে ও পরিপাকে সহায়তা করে – রাফেজ।

৩২. পানির সমতুল্য খাবার – দুধ।

৩৩. রাফেজ - ফল ও সবজির দীর্ঘ তন্ত্রময় অংশ।

৩৪. সুষম খাদ্য তালিকায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে – শর্করা।

৩৫. উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের দেহ স্থূলকায় হয়ে পড়ে - ফাস্টফুড খাওয়ার কারণে।

৩৬. খাদ্য নষ্টের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া কর্তৃক উৎপন্ন বিষাক্ত উপাদানগুলোকে বলা হয় - টক্সিন।

৩৭. খাদ্য সংরক্ষণের প্রাচীনতম পদ্ধতি – শুষ্ককরণ।

৩৮. এসিটিক এসিডের ৫% জলীয় দ্রবণ – ভিনেগার।

৩৯. লবণের জলীয় দ্রবণকে বলা হয় - ব্রাইন।

৪০. ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় - ক্যালসিয়াম কার্বাইড।

৪১. ফল দ্রুত পাকাতে ব্যবহৃত হয় - Ripen ও Ethylin.

৪২. টক জাতীয় খাবার নষ্টের জন্য দায়ী - মিউকর।

৪৩. ধুমপায়ীরা আক্রান্ত হয় - ব্রংকাইটিস রোগে।

৪৪. ড্রাগের সংজ্ঞা প্রদান করেন - WHO.

৪৫. মাদকাসক্তির লক্ষণ - হতাশা ও কর্মবিমূখতা।

৪৬. সবচেয়ে মারাত্মক ড্রাগ - হেরোইন।

৪৭. AIDS রোগের জন্য দায়ী - HIV ভাইরাস।

৪৮. দেহের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে - HIV ভাইরাস।

৪৯. HIV দেহে প্রবেশের পর আক্রমণ করে - শ্বেতকণিকার T লিম্ফোসাইট।

৫০. সর্বপ্রথম এইডস চিহ্নিত হয় - ১৯৮১ সালে।

৫১. এইডসের প্রকোপ বেশি - আফ্রিকায়।

৫২. প্রত্যেক মানুষের দৈনিক ঘুম প্রয়োজন - অন্তত ৬ ঘন্টা।

Post a Comment

Previous Post Next Post