লোড হচ্ছে...

সর্বশেষ

অষ্টম শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষা - ২০২৫ এর জন্য বিজ্ঞান সংক্ষিপ্ত সাজেশন।

বার্ষিক পরীক্ষার জন্য অষ্টম শ্রেণীর বিজ্ঞান সংক্ষিপ্ত সাজেশন

৪র্থ অধ্যায়-উদ্ভিদের বংশ বৃদ্ধি

১) প্রজনন কী?

২) একটি আদর্শ ফুলের বিভিন্ন অংশ চিত্রসহ বর্ণনা কর।

৩) পরাগায়ন কী?

৪) ফলের উৎপত্তি কীভাবে হয়?

৫) অঙ্কুরোদগম কাকে বলে?

৬) নিষিক্তকরণ কী?

৭) একটি গাছের কলম কীভাবে তৈরি করতে হয়? বর্ণনা কর।

৫ম অধ্যায়-সমন্বয় ও নিঃসরণ

১) নিউরন বা স্নায়ুকোষ কী? একটি নিউরনের চিত্র এঁকে বর্ণনা কর।

২) সিন্যাপস কী?

৩) উদ্ভিদের হরমোন গুলোর নাম ও কাজ লিখ।

৪) রেচন পদার্থ / রেচন অঙ্গ কী কী? মূত্র কীভাবে তৈরি হয়?

৫) হরমোন কী? / হরমোন বলতে কী বোঝায়?

(৬) মস্তিষ্কের প্রধান অংশগুলি সংক্ষেপে বর্ণনা কর।

১০ম অধ্যায়-অম্ল, ক্ষারক ও লবণ

১) নির্দেশক কী?

২) এসিড ও ক্ষারকের পার্থক্য লেখ।

৩) Milk of lime কী?

৪) সকল ক্ষারক ক্ষার হলেও সকল ক্ষার ক্ষারক নয়, কথাটি ব্যাখ্যা কর।

৫) লবণ কী?

৬) চুনের পানি ঘোলা হওয়ার কারণ কী?

৭) এসিড কী? এসিড ও ক্ষারকের ব্যবহার লেখ।

একাদশ অধ্যায়- আলো

১) আলোর প্রতিসরণ কী?

২) পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত লিখ।

৩) সংকট কোণ/ক্রান্তি কোণ কী? উদ্দীপকের চিত্রটি (পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন) ব্যাখ্যা কর। (প্রশ্নে যদি ঘনমাধ্যম থেকে হালকা মাধ্যমে আলোর প্রতিসরণের চিত্র থাকে আর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন হয়ে থাকে)

৪) অপটিক্যাল ফাইবার কী?

৫) ক্যামেরা ও চক্ষুর মধ্যে পার্থক্য লিখ।

৬) রেটিনা কী?

৭) অ্যাকুয়াস হিউমার ও ভিট্রিয়াস হিউমার বলতে কী বোঝ?

দ্বাদশ অধ্যায়- মহাকাশ ও উপগ্রহ

১. বিগব্যাং তত্ত্ব কী? মহাবিশ্বের উৎপত্তি হলো কীভাবে?

২. মিল্কিওয়ে বা ছায়াপথ কী? মহাকাশ ও মহাবিশ্বের মধ্যে পার্থক্য লেখ।

৩. নক্ষত্র কী? গ্রহ ও উপগ্রহের মধ্যে পার্থক্য লেখ।

৪. কৃত্তিম উপগ্রহ কী? কৃত্তিম উপগ্রহের ব্যবহার ও গুরুত্ব লেখ।

৫. সৌরজগৎ কী? ৮টি গ্রহের নাম লেখ।

ত্রয়োদশ অধ্যায়-খাদ্য ও পুষ্টি

১. খাদ্য কী? খাদ্যের কাজ লেখ।

২. পুষ্টি কী? আমিষের অভাবজনিত রোগের নাম ও লক্ষণ লেখ।

৩. ক্যালরি কী? ক্যালরি সংক্রান্ত অঙ্কগুলি চর্চা কর।

৪. খাদ্যপ্রাণ কী? ভিটামিন-A, C ও D-এর অভাবজনিত রোগ ও রোগের লক্ষণ লেখ।

৫. খনিজ লবণ কী? মানবদেহে খনিজ লবণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।

৬. ঘ্যাগ কী? গলগণ্ড রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার লেখ।

৭. রাফেজ কী? পানির কাজ লেখ।

৮. সুষম খাদ্য কী? সুষম খাদ্যের তৈরি তালিকা করার নিয়ম।

চতুর্দশ অধ্যায়-পরিবেশ এবং বাস্তুতন্ত্র

১. বাস্তুতন্ত্র কি? বাস্তুতন্ত্রের উপাদানগুলি লিখ।
২. উৎপাদক কি? একটি পুকুরের বাস্তুতন্ত্র (জলজ বাস্তু তন্ত্র) চিত্রসহ বর্ণনা কর। 
৩. বিযোজক কি?  সুন্দরবনের বাস্তুতন্ত্র (স্থলজ বাস্তু তন্ত্র) বর্ণনা কর।
৪. খাদ্যশৃংখল ও খাদ্যজাল কি? /খাদ্যশৃঙ্খল ও খাদ্যজাল এর মধ্যে পার্থক্য লিখ।
৫. পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বাস্তুতন্ত্রের ভূমিকা উল্লেখ কর।

এলোমেলোভাবে সাজেশন থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর নিম্নে দেওয়া হলো।

চতুর্থ অধ্যায়: উদ্ভিদের বংশবৃদ্ধি

১. প্রজনন কী? 

  উত্তর : যে জটিল প্রক্রিয়ায় জীব তার প্রতিরূপ বা বংশধর সৃষ্টি করে তাকে প্রজনন বলে। 

২. একটি আদর্শ ফুলের বিভিন্ন অংশ চিত্রসহ বর্ণনা কর।

একটি আদর্শ ফুলের বিভিন্ন অংশের চিত্র।
চিত্র: একটি আদর্শ ফুলের (জবা) বিভিন্ন অংশ।

 ৩)অঙ্কুরোদগম কাকে বলে?

উত্তর: বীজ থেকে শিশু উদ্ভিদ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে অঙ্কুরোদগম বলে। অঙ্কুরোদগম হলো একটি উদ্ভিদের চারা বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়া।

৪)নিষিক্তকরণ কি?

উত্তর: একটি পুং গ্যামেট অন্য একটি স্ত্রী- গ্যামেটের সঙ্গে পরিপূর্ণভাবে মিলিত হওয়াকে নিষিক্তকরণ বলে।

৫) একটি গাছে কলম তৈরি করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর। 

উত্তর: একটি গাছে কলম তৈরি করার জন্য প্রথমে একটি সুস্থ ও ভালো জাতের গাছ এবং কলম করার জন্য কাঙ্খিত গাছের একটি সুস্থ ডাল বা কুড়ি নির্বাচন করতে হবে। এরপর উপযুক্ত সময়ে(সাধারণত জুন থেকে জুলাই) জোর গাছের কান্ডে লেখনিটি বিভিন্ন পদ্ধতিতে(যেমন- জোড় কলম,গুটি কলম ও দাবা কলম ইত্যাদি) সাবধানে সংযুক্ত করতে হবে। সবশেষে, পলিথিন বা টেপ দিয়ে ঢেকে দিতে হবে যাতে কলমটি সফলভাবে জোড়া লাগে এবং একটি নতুন চারা গাছ তৈরি হয়।

কলম করার পদ্ধতি

একটি গাছে কলম তৈরি করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যার মধ্যে গুটি কলম একটি সহজ পদ্ধতি এবং এটি প্রায়শই লেবু, পেয়ারা, জামরুল, ইত্যাদি গাছে করা হয়।

গুটি কলম করার পদ্ধতি 

(১) উপকরণ সংগ্রহ
*একটি সুস্থ ও ভালো জাতের গাছ, যেটিকে "জোর" বলা হয়।
*কাঙ্খিত গাছের একটি সুস্থ ডাল বা কুড়ি, যাকে "লেখনী" বলা হয়।
*ধারালো ছুড়ি বা কলম করার কাটার
*পলিথিন বা গ্রাফটিং টেপ। 
*আগাছা বা অন্যান্য উপাদানের জন্য একটি পাত্র।
(২)কলম করার সময়:
*সাধারণত জুন থেকে জুলাই মাসে কলম করার জন্য উপযুক্ত সময়।
*এই সময়ে বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকে, যা কলম জোড়া লাগার জন্য সহায়ক।
(৩) পদ্ধতি 
*প্রথমে জোড় গাছের কান্ডে একটি ছোট, ডিম্বাকৃতির বা গোল ক্ষত তৈরি করতে হবে।
*এরপর,লেখনী থেকে একটি ছোট, কুড়িযুক্ত  অংশ কেটে নিতে হবে।
*কাঁটা অংশটিকে জোড় গাছের ক্ষতস্থানে বসিয়ে দিতে হবে, যাতে দুটি অংশ একে অপরের সঙ্গে ভালোভাবে লেগে যায়।
*সবশেষে পলিথিন বা গ্রাফটিং টেপ দিয়ে ভালো করে ঢেকে দিতে হবে, যাতে বাতাস বা জল প্রবেশ করতে না পারে।
(৪) ফলাফল:
*কয়েক সপ্তাহ পর, যদি কলম সফল হয়, তবে কুড়ি থেকে নতুন পাতা বের হবে এবং একটি নতুন চারা গাছ তৈরি হবে।
*পরবর্তীতে জোড় গাছের ডালগুলো কেটে ফেললে নতুন চারাটি সম্পূর্ণ স্বাধীন হয়ে যাবে।

ত্রয়োদশ অধ্যায়:

১. ঘ্যাগ কী?

উত্তর: যখন আমাদের রক্তের কোনো কারণে আয়োডিনের অভাব ঘটে,তখন গলায় অবস্থিত থাইরয়েড গ্রন্থি ক্রমশ আকারে বড় হতে থাকে এবং গলা ফুলে যায়। একে ঘ্যাগ বলে। ঘ্যাগ এর অপর নাম গলগন্ড।


২. ভিটামিন A'- এর অভাবজনিত দুটি রোগের নাম লেখ।

উত্তর: রাতকানা ও জেরপথালমিয়া।


৩. ভিটামিন-D' এর অভাবজনিত দুটি রোগের নাম লেখ।

 উত্তর: রিকেটস ও অস্টিওম্যালেশিয়া।

দশম অধ্যায়: অম্ল, ক্ষারক ও লবণ

১। নির্দেশক কী?

উ: নির্দেশক হলো এমন একটি পদার্থ, যা নিজেই রং পরিবর্তনের মাধ্যমে কোনো দ্রবণটি অল্প না ক্ষারক না কোনো নিরপেক্ষ পদার্থ তা নির্দেশ করতে পারে।


২। এসিড ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য লেখ।

উ: এসিড ও ক্ষারকের কিছু পার্থক্য নিচে দেওয়া হলো।
এসিড ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য

রাসায়নিক ব্যাখ্যা ৩.

"সকল ক্ষার ক্ষারক হলেও সকল ক্ষারক ক্ষার নয়" — ব্যাখ্যা

কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় আর কিছু আছে যারা দ্রবীভূত হয় না। যে সমস্ত ক্ষারক পানিতে দ্রবীভূত হয় তাদেরকে বলে ক্ষার। তাহলে ক্ষার হলো বিশেষ ধরনের ক্ষারক — \( \text{NaOH} \), \( \text{Ca(OH)}_{2} \), \( \text{NH}_{4}\text{OH} \) এগুলো ক্ষার। আবার এগুলো ক্ষারকও বটে। পক্ষান্তরে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয় না। তাই এটি ক্ষারক হলেও ক্ষার নয়। সুতরাং বলা যায় যে, সকল ক্ষার ক্ষারক হলেও সকল ক্ষারক ক্ষার নয়।

Post a Comment

Previous Post Next Post